এর আগে গত ১৫ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহিউদ্দিন আহমেদ সাগর-রুনির হত্যা মামলার অগ্রগতির প্রতিবেদন ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলমের আদালতে দাখিল করেন। মামলাটিতে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য এ পর্যন্ত ৫৭ বার সময় নিয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক গোলাম মোস্তফা সারোয়ার ওরফে সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন নাহার রুনা ওরফে মেহেরুন রুনি দম্পতি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের বাসায় খুন হন। হত্যাকাণ্ডের সময় বাসায় ছিল তাদের সাড়ে চার বছরের ছেলে মাহির সারওয়ার মেঘ। এ হত্যাকাণ্ডে দেশ-বিদেশে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
প্রথমে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন শেরেবাংলা নগর থানার এক উপপরিদর্শক (এসআই)। পরে চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলার তদন্তভার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়।
দুই মাসেরও বেশি সময় তদন্ত করে ডিবি রহস্য উদ্ঘাটনে ব্যর্থ হয়। তার পর হাইকোর্টের নির্দেশে ওই হত্যা মামলাটির তদন্তভার র্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়।