মাত্র ৪ মিনিটের ওই ঝড়ের আঘাতে বেশ কয়েকটি বসতঘর বিধ্বস্ত এবং বহু বাড়িঘরে আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসময় প্রায় শতাধিক গাছপালা উপড়ে পড়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত ওই ইউনিয়নের চতলাখালী গ্রামের কাওসার মিয়া বলেন, হঠাৎ ঝড় এসে ঘরবাড়ি তছনছ করে দিয়েছে। এখন অনেক পরিবারের মাথা গোঁজার ঠাই নেই। খোলা আকাশের নিচে পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছি।
ছোটবাইশদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান এবিএম আব্দুল মান্নান বলেন, এ ইউনিয়নের তিন গ্রামে বেশকিছু বসতঘর এবং গাছপালা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সহায়তা দেয়া প্রয়োজন। এ ব্যাপারে উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্বে) তপন কুমার ঘোষ বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের তালিকা তৈরির কাজ চলছে। তালিকা তৈরি হলে জেলায় পাঠিয়ে দেয়া হবে।