সেমিফাইনালে উঠার লড়াইয়ে সামারা এরিনায় মুখোমুখি হয় ইংল্যান্ড-সুইডেন। তবে দুই দলের শুরুটা হয় একেবারে ম্যাড়ম্যাড়ে। প্রথম ১৮ মিনিটে প্রতিপক্ষের গোলপোস্ট বরাবর বলার মতো তেমন কোনো শট নিতে পারেনি কোনো দল। ১৯ মিনিটে দুর্দান্ত শট নেন হ্যারি কেন। তবে তা গোলপোস্টের ডানদিক দিয়ে চলে যায়।
এরপর আক্রমণের পর আক্রমণ করে ইংল্যান্ড। ফলও আসে হাতেনাতে। ৩০ মিনিটে অ্যাশলে ইয়াংয়ের কর্নার থেকে নিশানাভেদ করেন হ্যারি মাগুইরে। এতে ১-০ গোলে এগিয়ে যায় ১৯৬৬ চ্যাম্পিয়নরা। পরেও ইংলিশদের আক্রমণের গতি সচল থাকে। ফলে ৪৪ মিনিটে সুবর্ণ সুযোগ পায় তারা। তবে হাতের নাগালে পাওয়া সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেননি রাহিম স্টার্লিং।
বিরতির পর আক্রমণের গতি বাড়ায় ইংল্যান্ড। এতে ব্যবধানও বেড়ে যায়। ৫৯ মিনিটে দলের ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ডেলে আলি। এতে ০- ২ গোলে এগিয়ে যায় ইংলিশরা। এখানেই ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় সুইডেন। পরে গোল পরিশোধে আপ্রাণ চেষ্টা করে সুইডিশরা। বেশ ক’টি দারুণ সুযোগও পায়। তবে স্বার্থ হাসিল করতে পারেনি তারা। ফলে কোয়ার্টার ফাইনালে হারের হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় তাদের।