এ সময় তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেন। তাকে রোহিঙ্গারা বলেছেন, তারা দেশে ফিরতে চান। তবে সেই ফিরে যাওয়া হতে হবে নিরাপদ এবং তাদেরকে নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে।
এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। এতে বলা হয়, শ্রানার বার্গেনার ১৪ই জুলাই থেকে ১৬ জুলাই পর্যন্ত বাংলাদেশে শরণার্থী শিবিরগুলো পরিদর্শন করেন।
মিয়ানমারের নেতাদের সঙ্গে শরণার্থী সঙ্কট নিয়ে আলোচনার কয়েক সপ্তাহ পরেই তিনি এ সফরে এসেছিলেন। জাতিসংঘের ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সফরের সময় রোহিঙ্গাদের ওপর রাখাইনে যে অকল্পনীয় নৃশংসতা চালানো হয়েছে তার বর্ণনা শুনেছেন জাতিসংঘের এই দূত।
তাদের ওপর চালানো মানবাধিকার লঙ্ঘনের গুরুত্বর অভিযোগের বর্ণনা দেয়ার পাশাপাশি দেশে ফেরার আগ্রহ প্রকাশ করেন। তবে তারা এক্ষেত্রে নিরাপত্তা ও নাগরিকত্ব দেয়ার বিষয়টিকে সবার সামনে এনেছেন।