ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের শিমুল মিয়ার বাড়ি থেকে ধর্ষক রুহুল কে ঝিনাইদহ র্যাবের অধিনায়ক এএসপি মাসুদ আলমের নেতৃত্বে গ্রেফতার করা হয় আজ। শিমুল মিয়া ধর্ষক রুহুলের সম্পর্কে মামা। ধর্ষক রুহুল ঝিনাইদহের খাজুরা গ্রামের মো: মন্টুর ছেলে।
উল্লেখ্য, গত ঈদুল আযহার দিনে সন্ধ্যায় খাজুরা গ্রামের ৭ম শ্রেণির স্কুল ছাত্রী পাশের বাড়িতে তার মাকে খোঁজার জন্য বের হয়। সেসময় মনতেজ হোসেনের ছেলে বাদশা, জাফর আলীর ছেলে মুন্নু ও মন্টুর ছেলে রুহুল আমিন তাকে মুখ বেধে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ করে। পরে তারা ক্যাডেট কলেজের সামনে একটি আবাসন প্রকল্পে ফেলে রেখে যায়। এ ঘটনায় নির্যাতিতার পিতা বাদি হয়ে ঝিনাইদহ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
এ মামলার ৩ আসামীর মধ্যে প্রধান আসামী ধর্ষক বাদশা পুলিশকে ছুরি মারতে গিয়ে পায়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পুলিশের হাতে ধরা পড়ে। এর কয়েকদিন আগে মুন্নুকেউ পুলিশ গ্রেফতার করে। সর্বশেষ আজ বৃহস্পতিবার ঝিনাইদহ র্যাব-৬ এর হাতে গ্রেফতার হলো ধর্ষক রুহুল।