দেশে প্রথম ডোজের আওতায় ৬ কোটি ৯৯ লাখ মানুষ

এখন পর্যন্ত সারা দেশে প্রথম ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে ৬ কোটি ৯৯ লাখ ৬২ হাজার ৩২৯ জন। আর দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ৪ কোটি ৮১ লাখ ৬০ হাজার ৯৬০ জন।

এগুলো দেয়া হয়েছে অক্সফোর্ডের অ্যাস্ট্রাজেনেকা, চীনের তৈরি সিনোফার্ম, সিনোভ্যাক, ফাইজার এবং মডার্নার টিকা। ২২ ডিসেম্বর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো টিকাদান বিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বুধবার ১০ লাখ ৫৪ হাজার ৬৩ ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে। আর এখন পর্যন্ত ২৪ লাখ ৯৭ হাজার ৮৮৯ স্কুল শিক্ষার্থী টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছে। আর দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে ২ লাখ ৯৫ হাজার ১৯৯ জন।

গত ১ নভেম্বর রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের নবম শ্রেণির দুই শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে ১২-১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়।

শিক্ষার্থীসহ আজ প্রথম ডোজ দেয়া হয়েছে ৫ লাখ ৩২ হাজার ৫২৮ জন। আর দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হয়েছে ৫ লাখ ২১ হাজার ৫৩৫ জনকে। আর বুধবার ১ লাখ ৮৩ হাজার ১৩৯ জন শিক্ষার্থীকে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে এবং ৪ হাজার ৬৭০ জন নিয়েছেন দ্বিতীয় ডোজ।

এদিকে বুধবার সকালে গাজীপুরের শ্রীপুর মুলাইদে একটি পোশাক কারখানায় শ্রমিকদের করোনা টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করে গণমাধ্যম কর্মীদের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান বুস্টার ডোজ নিতে নতুন করে নিবন্ধনের প্রয়োজন নেই।

তিনি বলেন, বুস্টার দিতে টিকার কোনো সংকট দেখা দেবে না। দেশে পর্যাপ্ত করোনার টিকা মজুত রয়েছে। শঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই, গ্রাম পর্যায়েও টিকা নেওয়া মানুষ বুস্টার ডোজ পাবেন।