এই অভিনেতার সহধর্মিণী বলেন, একজন জলজ্যান্ত মানুষ সম্পর্কে বার বার এমন বানোয়াট খবর রটিয়ে কারা কি মজা পায় জানি না। এমন কাজ করা কতটা উচিত কিংবা কোনো সুস্থ মানসিকতার মানুষ করতে পারে কিনা তা বিচারের ভার দেশের মানুষের কাছে দিলাম। বার বার আমাদের এভাবে কেন বিব্রত করা হচ্ছে? যে মানুষটি সম্পর্কে এমন সংবাদ পরিবেশন করা হচ্ছে তার বয়স হয়েছে। নিজের মৃত্যুর সংবাদে তার মনের অবস্থা কি হচ্ছে তা একবার যারা এমন মিথ্যা খবর রটাচ্ছে তাদের ভেবে দেখতে বলব।
এদিকে এটিএম শামসুজ্জামান ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বেঁচে থাকতে নিজের মৃত্যুর খবর শোনা কতটা কষ্টের তা কীভাবে বোঝাব। আমার পরিবারের সবাই কতটা উদ্বিগ্ন হয় এতে তা বলে বোঝাতে পারব না। সবার কাছে দোয়া চাই, যেন যতদিন বাঁচি সুস্থ থাকতে পারি।