পাশাপাশি ওই ২০২টি মাদ্রাসার এমপিও স্থায়ীভাবে কেন বন্ধ করা হবে না তাও জানতে চাওয়া হয় আদেশে।
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সহকারী সচিব স্বাক্ষরিত আদেশে বলা হয়েছে, ‘২০১৭ ও ২০১৮ সালের দাখিল পরীক্ষায় কোনও পরীক্ষার্থী অংশ না নেওয়ায় মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড পাঠদানের অনুমতি ও একাডেমিক স্বীকৃতি বাতিলসহ অনলাইন পাসওয়ার্ড, মাদ্রাসার কোড নম্বর ও ইআইআইএন নম্বর বন্ধ করে। এ অবস্থায় ২০২ মাদ্রাসার এমপিও সাময়িকভাবে বন্ধ ও কেন স্থায়ীভাবে বন্ধ করা হবে না সেই মর্মে মতামতসহ কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে জানাতে অনুরোধ করা হলো।’
এদিকে সম্প্রতি বন্ধের তালিকায় আনা হয়েছে আরও ৯৬টি মাদ্রাসা। পাসের হার শূন্য এসব দাখিল মাদ্রাসায় প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও প্রতিষ্ঠান পরিচালনার মতো শিক্ষক নেই। এমনকি প্রয়োজনীয় সংখ্যক ছাত্র নেই এসব প্রতিষ্ঠানে। তবুও চলছে বছরের পর বছর। সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন