তালিকা অনুযায়ী— পঞ্চগড়-১ ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার কিংবা তার ছেলে ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, পঞ্চগড়-২ বিএনপি নেতা ফরহাদ হোসেন আজাদ। ঠাকুরগাঁও-১ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ঠাকুরগাঁও-২ জোটের পক্ষে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী ছিলেন। বিএনপি থেকে মির্জা ফখরুলের ছোট ভাই মির্জা ফয়সাল আমিন দলীয় মনোনয়ন প্রার্থী। ঠাকুরগাঁও-৩ জাহিদুর রহমান, ওবায়দুল্লাহ মাসুদ ও কামাল আনোয়ার আহম্মেদ। দিনাজপুর-১ জামায়াতের প্রার্থী ছিল। এবার সেখানে শফিউল আলম প্রধানের মেয়ে ব্যারিস্টার তাসনিয়া প্রধানও প্রার্থী হতে চান।
দিনাজপুর-২ লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বা মঞ্জুরুল ইসলাম, দিনাজপুর-৩ (সদর) বেগম খালেদা জিয়া বা শাহরিয়ার আক্তার হক ডন। দিনাজপুর-৪ আখতারুজ্জামান বা হাফিজুর রহমান সরকার, দিনাজপুর-৫ এম রেজওয়ানুল হক, দিনাজপুর-৬-এ জামায়াত ছিল। এবার বিএনপির অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনও নির্বাচন করতে পারেন। নীলফামারী-১-এ খালেদা জিয়ার ভাগ্নে শাহরিন ইসলাম তুহিন বা জোটের শরিক বাংলাদেশ ন্যাপের জেবেল রাহমান গানি, নীলফামারী-২-এ জামায়াতের প্রার্থী ছিল। সেখানে বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শামছুজ্জামান সম্ভাব্য প্রার্থী। নীলফামারী-৩-এ জামায়াত ছিল। বিএনপির ফাহমিদ ফয়সল চৌধুরী কমেটও দলীয় সম্ভাব্য প্রার্থী। নীলফামারী-৪ আমজাদ হোসেন সরকার, কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন বা কেন্দ্রীয় নেত্রী বিলকিস ইসলামও দলীয় সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে মাঠে রয়েছেন।
লালমনিরহাট-১-এ জামায়াত ছিল। সেখানে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী ব্যারিস্টার হাসান রাজীব। লালমনিরহাট-২ সালেহউদ্দিন আহমেদ হেলাল ও লালমনিরহাট-৩ আসাদুল হাবিব দুলু। রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া) জামায়াত ছিল। আসনটি ফাঁকা রাখা হয়েছে। রংপুর-২ (তারাগঞ্জ-বদরগঞ্জ) জামায়াত ছিল। বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী অধ্যক্ষ পরিতোষ চক্রবর্তী। রংপুর-৩ মোজাফ্ফর হোসেন, রইচ আহমেদ, মরহুম মশিউর রহমান যাদুমিয়ার মেয়ে রিটা রহমান বা আবদুল কাইয়ুম মন্ডল বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী। রংপুর-৪ রহিমউদ্দিন ভরসার ছেলে এমদাদুল হক ভরসা। রংপুর-৫ (মিঠাপুকুর) জামায়াত ছিল, রংপুর-৬ নূর মো. মন্ডল।
কুড়িগ্রাম-১ সাইফুর রহমান রানা, কুড়িগ্রাম-২ অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, কুড়িগ্রাম-৩ তানভিরুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম-৪-এ জামায়াত ছিল। গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) জামায়াত ছিল। গাইবান্ধা-২ শফিকুর রহমান ও আনিসুজ্জামান খান বাবু। গাইবান্ধা-৩-এ জামায়াত ছিল। বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী ডা. মইনুল হাসান সাদিক। গাইবান্ধা-৪-এ জামায়াত ছিল। বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী আবদুল মোত্তালিব, অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম ও কাজী জেসিন। গাইবান্ধা-৫ হাছান আলী ও মোহাম্মদ আলী, জয়পুরহাট-১ মোজাহার আলী প্রধান, ফয়সাল আলীম ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান। জয়পুরহাট-২ ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা এবং এ এইচ এম ওবায়দুর রহমান চন্দন।
বগুড়া-১ মো. শোকরানা। বগুড়া-২ বৃহত্তর জোট হলে নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না। এ ছাড়া বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকায় এ কে এম হাফিজুর রহমান ও উপজেলা চেয়ারম্যান মীর শাহ আলম। বগুড়া-৩ আবদুল মোমিন তালুকদার খোকা ও আবদুল মুহিত তালুকদার, বগুড়া-৪ জেড আই এম মোস্তফা আলী ও ডা. জিয়াউল হক মোল্লা। বগুড়া-৫ জানে আলম খোকা ও জি এম সিরাজ। বগুড়া-৬ বেগম খালেদা জিয়া। বগুড়া-৭ বেগম খালেদা জিয়া বা তারেক রহমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ শাহীন শওকত ও মো. শাহজাহান মিয়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আমিনুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ হারুনুর রশিদ, নওগাঁ-১ ডা. সালেক চৌধুরী, নওগাঁ-২ সামছুজ্জোহা খান ও খাজা নাজীমউল্লাহ চৌধুরী, নওগাঁ-৩ প্রয়াত আখতার হামিদ সিদ্দিকীর ছেলে পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী, নওগাঁ-৪ (মান্দা) শামছুল আলম প্রামাণিক বা আবদুল মতিন, নওগাঁ-৫ (সদর) কর্নেল (অব.) আবদুল লতিফ খান, নওগাঁ-৬ সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবির, আনোয়ার হোসেন ও মামুন চৌধুরী স্টালিন, রাজশাহী-১ ব্যারিস্টার আমিনুল হক, রাজশাহী-২ মিজানুর রহমান মিনু, রাজশাহী-৩ কবির হোসেন ও মতিউর রহমান মন্টু, রাজশাহী-৪ সাবেক এমপি আবু হেনা এবং এম এ গফুর, রাজশাহী-৫ নাদিম মোস্তফা, সিরাজুল হক, নজরুল ইসলাম ও মাহমুদা হাবিবা, রাজশাহী-৬ আজিজুর রহমান, আবু সাঈদ চাঁদ ও দেবাশীষ রায় মধু।
নাটোর-১ প্রয়াত ফজলুর রহমান পটলের স্ত্রী কামরুন্নাহার শিরিন, তাইফুল ইসলাম টিপু ও অ্যাডভোকেট আসিয়া আশরাফি পাপিয়া, নাটোর-২ অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, নাটোর-৩ কাজী গোলাম মোর্শেদ, নিহত উপজেলা চেয়ারম্যান বাবুর স্ত্রী মহুয়া নূর কচি ও জন গোমেজ, নাটোর-৪ অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, মোজাম্মেল হক ও সাবেক সচিব আবদুর রশীদ সরকার, সিরাজগঞ্জ-১ আবদুল মজিদ ও কণ্ঠশিল্পী কনকচাঁপা, সিরাজগঞ্জ-২ ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বা রোমানা ইকবাল মাহমুদ, সিরাজগঞ্জ-৩ আবদুল মান্নান তালুকদার ও সাইফুল ইসলাম শিশির, সিরাজগঞ্জ-৪ আকবর আলী। জামায়াতের মাওলানা রফিকুল ইসলাম খানও এ আসনে প্রার্থী হতে পারেন। সিরাজগঞ্জ-৫ আমিরুল ইসলাম খান আলিম ও রফিকুল করিম খান পাপ্পু, সিরাজগঞ্জ-৬ প্রয়াত ডা. আবদুল মতিনের ছেলে ডা. এম এ মুহিত, গোলাম সারোয়ার ও কামরুদ্দিন ইয়াহিয়া খান মজলিস।
পাবনা-১ জামায়াত ছিল। সেখানে মতিউর রহমান নিজামীর ছেলে নির্বাচন করতে পারেন। এ ছাড়া বিএনপি থেকে ছাত্রদলের সাবেক নেত্রী ও মেজর (অব.) মঞ্জুর কাদেরও প্রার্থী। পাবনা-২ সেলিম রেজা হাবিব ও কৃষিবিদ হাসান জাফরি তুহিন বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী। এ ছাড়া জোটের শরিক দল এনডিপির গোলাম মর্তুজার নামও শোনা যাচ্ছে। পাবনা-৩ এ কে এম আনোয়ার ইসলাম, সাইফুল আজম সুজা ও বিমানবাহিনীর সাবেক প্রধান ফখরুল আজম বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী। পাবনা-৪ হাবিবুর রহমান হাবিব, আকরাম আলী খান সঞ্জু, পাবনা-৫ অ্যাডভোকেট শামছুর রহমান শিমুল বিশ্বাস ও পৌরসভার মেয়র কামরুল হাসান মিন্টু। এখানে জামায়াতের প্রার্থীও ছিল।
মেহেরপুর-১ মাসুদ অরুণ, মেহেরপুর-২ আমজাদ হোসেন, কুষ্টিয়া-১ রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা, আলতাফ হোসেন। কুষ্টিয়া-২ অধ্যাপক শহীদুল ইসলাম। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) আহসান হাবিব লিংকন বা ব্যারিস্টার রাগীব রব চৌধুরীও নির্বাচন করতে পারেন। কুষ্টিয়া-৩ অধ্যক্ষ সোহরাব হোসেন, কুষ্টিয়া-৪ মেহেদী আহমেদ রুমী, চুয়াডাঙ্গা-১ শামছুজ্জামান দুদু। চুয়াডাঙ্গা-২ মাহমুদ হাসান বাবু, ঝিনাইদহ-১ আবদুল ওয়াহাব, অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান ও জয়ন্ত কুমার কুণ্ডু, ঝিনাইদহ-২ মশিউর রহমান, ঝিনাইদহ-৩ কণ্ঠশিল্পী মনির খান, আমিরুজ্জামান খান শিমুল ও মেহেদী হাসান রনি, ঝিনাইদহ-৪ শহিদুজ্জামান বেল্টু ও সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, যশোর-১ জামায়াত ছিল। এখানে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী মফিদুল হাসান তৃপ্তি ও মহসীন কবির। যশোর-২ জামায়াত ছিল। এখানে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী মিজানুর রহমান খান ও সাবিরা নাজমুল মুন্নী। যশোর-৩ তরিকুল ইসলাম বা তার ছেলে অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। যশোর-৪ ইঞ্জিনিয়ার টি এস আইয়ুব, যশোর-৫ ইসলামী ঐক্যজোটের মুফতি মো. ওয়াক্কাস বা উপজেলা বিএনপির সভাপতি শহীদ মো. ইকবাল। যশোর-৬ আবুল হোসেন আজাদ ও অমলেন্দু দাস অপু। মাগুরা-১ আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান। তিনি না করলে বিএনপির কবির মুরাদ, মনোয়ার হোসেন খান ও নেওয়াজ হালিমা আরলী। মাগুরা-২ অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী ও কাজী সলিমুল হক কামাল। নড়াইল-১ বিশ্বাস জাহাঙ্গির আলম। নড়াইল-২ মনিরুল ইসলাম ও শরীফ খসরুজ্জামান। জোটের শরিক দল এনপিপির ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদও প্রার্থী।
বাগেরহাট-১ শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দীপু, শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ রবিউল আলম। বাগেরহাট-২ মনিরুল ইসলাম খান ও এম এ সালাম। বাগেরহাট-৩ জামায়াত ছিল। এখানে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম ও শেখ ফরিদুল ইসলাম। বাগেরহাট-৪ জামায়াত ছিল। এখানে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী ড. এ বি এম ওবায়দুল হক। খুলনা-১ আমির এজাজ খান, খুলনা-২ নজরুল ইসলাম মঞ্জু, খুলনা-৩ রকিবুল ইসলাম বকুল, কাজী শাহ সেকান্দার আলী, আরিফুর রহমান মিঠু, খুলনা-৪ আজিজুল বারী হেলাল ও শাহ শরীফ কামাল তাজ। খুলনা-৫ জামায়াত ছিল। এখানে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী ড. মামুন হোসেন। খুলনা-৬ জামায়াত ছিল। এখানে জেলা বিএনপির সভাপতি শফিকুল ইসলাম মনা ও রফিকুল ইসলাম রফিক। সাতক্ষীরা-১ হাবিবুল ইসলাম হাবিব, সাতক্ষীরা-২ জামায়াত ছিল। সাতক্ষীরা-৩ জামায়াত ছিল। এখানে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী ডা. শহীদুল ইসলাম, সাতক্ষীরা-৪ জামায়াত ছিল। এখানে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিন ও জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) গোলাম রেজা।
বরগুনা-১ মতিউরর রহমান তালুকদার, ফিরোজ আহমেদ ও মাহবুবুল হক ফারুক মোল্লা, বরগুনা-২ অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন ও নূরুল ইসলাম মনি। পটুয়াখালী-১ এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী। পটুয়াখালী-২ এ কে এম ফারুক আহমেদ তালুকদার, শহিদুল আলম তালুকদার, পটুয়াখালী-৩ মো. শাহজাহান খান, হাসান মামুন, পটুয়াখালী-৪ এ বি এম মোশাররফ হোসেন, আতিকুর রহমান আতিক, ভোলা-১ বিজেপির আন্দালীব রহমান পার্থ, ভোলা-২ হাফিজ ইব্রাহিম, ভোলা-৩ মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, ভোলা-৪ নাজিমউদ্দিন আলম ও নূরুল ইসলাম নয়ন, বরিশাল-১ জহিরউদ্দিন স্বপন, আকন্দ কুদ্দুসুর রহমান, আবদুস সোবাহান ও অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম সজল, বরিশাল-২ সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও সরদার শরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু, ইলিয়াস খান ও রওনাকুল আলম টিপু, বরিশাল-৩ বেগম সেলিমা রহমান ও অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন, বরিশাল-৪ রাজীব আহসান, মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ ও শাহ আবুল হোসাইন, বরিশাল-৫ মজিবুর রহমান সারোয়ার, বরিশাল-৬ আবুল হোসেন খান, ঝালকাঠি-১ ব্যারিস্টার শাজাহান ওমর বীরোত্তম, ঝালকাঠি-২ ইসরাত জাহান ইলেন ভুট্টো, মাহবুবুল হক নান্নু, জেবা খান, পিরোজপুর-১ জামায়াতের দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ছেলে মাসুদ সাঈদী, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) মহাসচিব মোস্তফা জামাল হায়দার ও লেবার পার্টির ডা. মুস্তাফিজুর রহমান ইরান, পিরোজপুর-২ নূরুল ইসলাম মঞ্জুর ছেলে আহমেদ সোহেল মঞ্জুর সুমন, পিরোজপুর-৩ শাহজাহান মিলন ও কর্নেল (অব.) শাহজাহান মিলন, টাঙ্গাইল-১ ফকির মাহবুব আনাম স্বপন, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলী, টাঙ্গাইল-২ আবদুস সালাম পিন্টু ও শামছুল আলম তোফা, টাঙ্গাইল-৩ লুত্ফর রহমান খান আজাদ, টাঙ্গাইল-৪ লুত্ফর রহমান মতিন, প্রকৌশলী বাদলুর রহমান ও বেনজির আহমেদ টিটু, টাঙ্গাইল-৫ মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান ও সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, টাঙ্গাইল-৬ অ্যাডভোকেট গৌতম চক্রবর্তী ও নূর মোহাম্মদ খান, টাঙ্গাইল-৭ আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, সাঈদ সোহরাব, টাঙ্গাইল-৮ অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান ও ওবায়দুল হক নাসির। বৃহত্তর জোট হলে প্রার্থী পরিবর্তন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী জোটের প্রার্থী হতে পারেন।
জামালপুর-১ রশিদুজ্জামান মিল্লাত, এম এ কাইয়ুম ও শাহিদা আক্তার রিতা, জামালপুর-২ সুলতান মাহমুদ বাবু, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আবদুল হালিম, জামালপুর-৩ মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল ও গোলাম রব্বানী, জামালপুর-৪ ফরিদুল কবির তালুকদার (শামীম তালুকদার) ও বেলজিয়াম প্রবাসী ব্যবসায়ী রুহুল আমিন সেলিম, জামালপুর-৫ নিলুফার চৌধুরী মনি, ওয়ারেছ আলী মামুন ও সিরাজুল হক। এ ছাড়া জামালপুরের যে কোনো একটি আসনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান নির্বাচন করতে পারেন। শেরপুর-১ জামায়াত ছিল। এখানে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী হজরত আলী। শেরপুর-২ সাবেক হুইপ প্রয়াত জাহেদ আলী চৌধুরীর ছেলে ফাহিম চৌধুরী ও ব্যারিস্টার হায়দার আলী। শেরপুর-৩ মাহমুদুল হক রুবেল।
ময়মনসিংহ-১ সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স ও আফজাল এইচ খান, ময়মনসিংহ-২ শাহ শহীদ সরোয়ার ও মোতাহার হোসেন, ময়মনসিংহ-৩ এম ইকবাল হোসাইন, তৈমুর রহমান হিরন, ফয়সাল আমিন খান পাঠান, ময়মনসিংহ-৪ অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, দেলোয়ার হোসেন খান দুলু ও ওয়াহাব আকন্দ, ময়মনসিংহ-৫ এ কে এম মোশাররফ হোসেন বা তার ভাই জাকির হোসেন বাবলু, ময়মনসিংহ-৬ শামছউদ্দিন আহমেদ ও আখতারুল আলম ফারুক, ময়মনসিংহ-৭ মাহবুবুর রহমান লিটন, ময়মনসিংহ-৮ শাহ নূরুল কবির শাহীন এবং জোটের শরিক ডেমোক্রেটিক লীগের সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, ময়মনসিংহ-৯ খুররম খান চৌধুরী, ময়মনসিংহ-১০ প্রয়াত ফজলুর রহমান সুলতানের ছেলে মুশফিকুর রহমান, আখতারুজ্জামান বাচ্চু ও এবি সিদ্দিকুর রহমান, ময়মনসিংহ-১১ এ মো. ফখরউদ্দিন আহমেদ বাচ্চু ও মোর্শেদ আলম।
নেত্রকোনা-১ ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ও সাবেক হুইপ অ্যাডভোকেট আবদুল করিম আব্বাসী, নেত্রকোনা-২ আশরাফউদ্দিন, আবদুল বারী ড্যানী, ডা. আনোয়ার হোসেন, নেত্রকোনা-৩ রফিকুল ইসলাম হিলালী, দেলোয়ার হোসেন দুলাল, সৈয়দ আলমগীর, হাসান বিন সোহাগ। নেত্রকোনা-৪ সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবরের স্ত্রী তাহমিনা জামান, চৌধুরী আবদুল্লাহ ফারুক ও কর্নেল (অব.) সৈয়দ আতাউল হক। নেত্রকোনা-৫ ভিপি আবু তাহের তালুকদার, ইমরান শহীদুল্লাহ ও প্রয়াত এমপি ডা. মোহাম্মদ আলীর স্ত্রী রাবেয়া আলী, কিশোরগঞ্জ-১ খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল ও ওয়ালিউল্লাহ রব্বানী, কিশোরগঞ্জ-২ মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জন কিশোরগঞ্জ-৩ ড. এম ওসমান ফারুক বা তার স্ত্রী, কিশোরগঞ্জ-৪ অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান, কিশোরগঞ্জ-৫ শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল ও ইশতিয়াক আহমেদ নাসির এবং কিশোরগঞ্জ-৬ শরিফুল আলম।
মানিকগঞ্জ-১ এস এম জিন্নাহ কবির বা প্রয়াত বিএনপি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের ছেলে খোন্দকার আখতার হামিদ ডাবলু ও আকবর হোসেন বাবলু, মানিকগঞ্জ-২ মঈনুল ইসলাম খান শান্ত ও সাইফুল হুদা চৌধুরী শাতিল, মানিকগঞ্জ-৩ আফরোজা খানম রিতা। মুন্সিগঞ্জ-১ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ও মীর শরাফত আলী সপু। বৃহত্তর জোট হলে মাহী বি চৌধুরীও প্রার্থী হতে পারেন। মুন্সিগঞ্জ-২ মিজানুর রহমান সিনহা, মুন্সিগঞ্জ-৩ কামরুজ্জামান রতন ও সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত এম শামছুল ইসলামের ছেলে সাইফুল ইসলাম।
ঢাকা-১ আবদুল মান্নান, আবু আশফাক ও ফাহিমা হোসেইন জুবলী। বৃহত্তর জোট হলে পরিবর্তন হতে পারে। ঢাকা-২ আমানউল্লাহ আমান, ঢাকা-৩ গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা-৪ ড. আসাদুজ্জামান রিপন, আবদুল হাই, অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, ঢাকা-৫ সালাহউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-৬ সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, কাজী আবুল বাশার, হাজি লিটন, ঢাকা-৭ নাসিমা আক্তার কল্পনা, মীর নেওয়াজ আলী, ঢাকা-৮ হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, ঢাকা-৯ মির্জা আব্বাস, ঢাকা-১০ এম এ কাইয়ুম, ঢাকা-১১ সাইফুল আলম নিরব ও মো. শাহাবউদ্দিন, ঢাকা-১২ ব্যারিস্টার নাসিরউদ্দিন অসীম, শেখ রবিউল আলম ও ডা. আজিজুল হক, ঢাকা-১৩ আবদুস সালাম ও সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ঢাকা-১৪ এস এ খালেক বা তার ছেলে এ বি সিদ্দিকী সাজু, বজলুল বাসিত আঞ্জু, ঢাকা-১৫ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বিএনপির বিশেষ সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন ও মামুন হাসান, ঢাকা-১৬ ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া ও আমিনুল ইসলাম, ঢাকা-১৭ মেজর জেনারেল (অব.) রুহুল আলম চৌধুরী ও ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, ঢাকা-১৮ মেজর (অব.) কামরুল ইসলাম, এস এম জাহাঙ্গীর ও বাহাউদ্দিন সাদী, ঢাকা-১৯ ডা. দেওয়ান মো. সালাউদ্দিন ও মেজর (অব.) মিজানুর রহমান মিজান, ঢাকা-২০ ব্যারিস্টার জিয়াউর রহমান, সুলতানা আহমেদ ও ইয়াসিন ফেরদৌস মুরাদ।
গাজীপুর-১ মজিবুর রহমান, হুমায়ুন কবির ও কাজী সাইদুল আলম বাবুল, গাজীপুর-২ হাসান উদ্দিন সরকার, অধ্যাপক এম এ মান্নান বা তার ছেলে মঞ্জুরুল করিম রনি, গাজীপুর-৩ অধ্যাপক এম এ মান্নান বা তার ছেলে মঞ্জুরুল করিম রনি ও ডা. এস এম রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, গাজীপুর-৪ সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আসম হান্নান শাহর ছেলে রিয়াজুল হান্নান, গাজীপুর-৫ এ কে এম ফজলুল হক মিলন, নরসিংদী-১ খায়রুল কবির খোকন, নরসিংদী-২ ড. আবদুল মঈন খান, নরসিংদী-৩ অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, আকরামুল হাসান ও প্রয়াত সাবেক মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার ছেলে নন্দিত নাহিয়ান সজল, নরসিংদী-৪ সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল, আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল ও কর্নেল (অব.) জয়নুল আবেদীন, নরসিংদী-৫ জামাল আহমেদ চৌধুরী, নারায়ণগঞ্জ-১ কাজী মনিরুজ্জামান, অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার ও মোস্তাফিজুর রহমান দীপু ভূঁইয়া, নারায়ণগঞ্জ-২ শিরিন সুলতানা, নজরুল ইসলাম আজাদ, আতাউর রহমান খান আঙ্গুর ও বদরুজ্জামান খসরু, নারায়ণগঞ্জ-৩ রেজাউল করিম ও আজহারুল ইসলাম মান্নান, নারায়ণগঞ্জ-৪ শাহ আলম, মোহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন, নারায়ণগঞ্জ-৫ আবুল কালাম, সাখাওয়াত হোসেন খান ও জোটের শরিক সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক কমরেড সাঈদ আহমেদ। রাজবাড়ী-১ আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়াম ও অ্যাডভোকেট আসলাম মিয়া, রাজবাড়ী-২ নাসিরুল হক সাবু, হারুন অন রশীদ। ফরিদপুর-১ শাহ আবু জাফর ও নাসিরুল ইসলাম, ফরিদপুর-২ শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকু, ফরিদপুর-৩ চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ ও মাহবুব হাসান ভূঁইয়া পিংকু, ফরিদপুর-৪ শাহজাদা মিয়া। গোপালগঞ্জ-১ সেলিমুজ্জামান সেলিম, গোপালগঞ্জ-২ সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, এম এইচ খান মঞ্জু ও শেখ সাইফুর রহমান নান্টু, গোপালগঞ্জ-৩ এস এম জিলানী। মাদারীপুর-১ ইয়াজ্জেম হোসেন রোমন, খলিলুর রহমান চৌধুরী, মাদারীপুর-২ হেলেন জেরিন খান, মাদারীপুর-৩ মাশুকুর রহমান মাশুক ও আনিসুজ্জামান তালুকদার খোকন। শরীয়তপুর-১ শহিদুল হক শিকদার ও তাহমিনা আওরঙ্গ, শরীয়তপুর-২ সুলতান মাহমুদ, শফিকুর রহমান ও ডি এম গিয়াসউদ্দিন আহমদ, শরীয়তপুর-৩ তাহমিনা আওরঙ্গ, শফিকুর রহমান কিরণ, সুনামগঞ্জ-১ নজির হোসেন, ডা. রফিক আহমেদ চৌধুরী, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আনিসুল হক ও উমর ফারুক আল হাদী, সুনামগঞ্জ-২ মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৩ নুরুল ইসলাম সাজু, কয়সর আহমেদ, সুনামগঞ্জ-৪ ফজলুল হক আসপিয়া ও উপজেলা চেয়ারম্যান মো. জাকিরন, সুনামগঞ্জ-৫ কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন, ইঞ্জিনিয়ার মুন্সেফ আলী, উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান চৌধুরী ও মাওলানা শফিউদ্দিন আহমেদ, সিলেট-১ তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমান বা সাবেক এমপি খন্দকার আবদুল মালেকের ছেলে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আবদুল মোক্তাদির, সিলেট-২ নিখোঁজ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এম ইলিয়াস আলীর সহধর্মিণী তাহমিনা রুশদী লুনা, সিলেট-৩ শফি আহমেদ চৌধুরী, ব্যারিস্টার এম এ সালাম, কাইয়ুম চৌধরী ও এম এ মালেক, সিলেট-৪ শামছুজ্জামান জামান ও দিলদার হোসেন সেলিম, সিলেট-৫ জামায়াত ছিল। এ ছাড়া বিএনপির আশিক আহমেদ চৌধুরী, মামুনুর রশিদ ও জাকির আহমেদ সম্ভাব্য প্রার্থী। সিলেট-৬ ইনাম আহমেদ চৌধুরী, ফয়সাল আহমেদ চৌধুরী ও জাসাসের হেলাল খান, মৌলভীবাজার-১ এবাদুর রহমান চৌধুরী, মৌলভীবাজার-২ নওয়াব আলী আব্বাস খান, অ্যাডভোকেট আবেদ রাজা ও এম এম শাহীন। মৌলভীবাজার-৩ নাসের রহমান ও দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহীদুর রহমান। মৌলভীবাজার-৪ মজিবুর রহমান চৌধুরী।
হবিগঞ্জ-১ শেখ সুজাত মিয়া, শাম্মী আখতার, দেওয়ান মুকাদ্দিম চৌধুরী নিয়াজ ও শাহ মোজাম্মেল নান্টু, হবিগঞ্জ-২ ডা. এম সাখাওয়াত হোসেন জীবন, আহমদ আলী মুকিব, হবিগঞ্জ-৩ আবু লেইচ মো. মুবিন চৌধুরী ও পৌর মেয়র জি কে গউছ, হবিগঞ্জ-৪ সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়সাল ও অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম। এ ছাড়া খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমেদ আবদুল কাদেরও জোটের প্রার্থী হতে পারেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ এস এ কে একরামুজ্জামান সুখন ও নসরুল্লাহ খান জুনায়েদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ উকিল আবদুস সাত্তার, শেখ মোহাম্মদ শামীম ও তরুণ দে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ খালেদ মাহবুব শ্যামল, অ্যাডভোকেট হারুন আল রশিদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ এম মুশফিকুর রহমান ও নাসির উদ্দিন হাজারী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ প্রয়াত সাবেক এমপি কাজী আনোয়ার হোসেনের ছেলে কাজী তাপস ও তকদির হোসেন জসিম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ অ্যাডভোকেট রফিক শিকদার, মো. আবদুল খালেক ও কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশ, কুমিল্লা-১ ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বা তার ছেলে ড. খন্দকার মারুফ হোসেন, কুমিল্লা-২ ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বা দলের অন্য কেউ। কুমিল্লা-৩ ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ বা গোলাম কিবরিয়া সরকার, কুমিল্লা-৪ ইঞ্জিনিয়ার মঞ্জুরুল আহসান মুন্সি ও আবদুল আউয়াল খান, কুমিল্লা-৫ শওকত মাহমুদ, কুমিল্লা-৬ মো. আমিনুর রশিদ ইয়াছিন ও কাউসার জামান বাপ্পী, কুমিল্লা-৭ এলডিপির ড. রেদওয়ান আহমেদ এলডিপি বা বিএনপির খোরশেদ আলম, কুমিল্লা-৮ জাকারিয়া তাহের সুমন, কুমিল্লা-৯ আবুল কালাম (চৈতি কালাম) ও কর্নেল (অব.) এম আনোয়ারুল আজিম, কুমিল্লা-১০ আবদুল গফুর ভূঁইয়া, মনিরুল হক চৌধুরী ও মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া, কুমিল্লা-১১ জামায়াত ছিল। এ ছাড়া এই আসনে প্রয়াত কাজী জাফর আহমদের মেয়ে জয়া কাজী আহমদও জোটগতভাবে নির্বাচন করতে পারেন।
চাঁদপুর-১ সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এ আ ন ম এহছানুল হক মিলন বা তার স্ত্রী নাজমুন্নাহার বেবী। চাঁদপুর-২ সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত নূরুল হুদার ছেলে তানভির হুদা ও আতাউর রহমান ঢালী। চাঁদপুর-৩ শেখ ফরিদউদ্দিন আহমেদ মানিক, জি এম ফজলুল হক ও রাশেদা বেগম হীরা, চাঁদপুর-৪ হারুনুর রশিদ, আলমগীর হায়দার খান, চাঁদপুর-৫ লায়ন ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক ও মাস্টার এম এ মতিন, ফেনী-১ বেগম খালেদা জিয়া, ফেনী-২ জয়নাল আবেদীন (ভিপি জয়নাল) ও রেহেনা আক্তার রানু, ফেনী-৩ আবদুল আউয়াল মিন্টু ও আবদুল লতিফ জনি, নোয়াখালী-১ ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, নোয়াখালী-২ জয়নুল আবদিন ফারুক, নোয়াখালী-৩ বরকতউল্লাহ বুলু বা তার স্ত্রী শামীমা বরকত লাকী, নোয়াখালী-৪ মো. শাহজাহান, নোয়াখালী-৫ ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, নোয়াখালী-৬ ফজলুল আজীম ও সাখাওয়াত হোসেন, লক্ষ্মীপুর-১ নাজিম উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক ড. মামুন হোসেন ও ইয়াছিন আলী। এ ছাড়া জোটের শরিক এলডিপির শাহাদাৎ হোসেন সেলিমও প্রার্থী। লক্ষ্মীপুর-২ আবুল খায়ের ভূঁইয়া ও লে. কর্নেল (অব.) আবদুল মজিদ, লক্ষ্মীপুর-৩ শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, লক্ষ্মীপুর-৪ এ বি এম আশরাফউদ্দিন নিজান ও শফিউল বারী বাবু। বৃহত্তর জোট হলে জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রবও প্রার্থী হতে পারেন।
চট্টগ্রাম-১ এম এ জিন্নাহ, এম ডি এম কামালউদ্দিন চৌধুরী, লায়ন মনিরুল ইসলাম চৌধুরী ও সাঈদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-২ কাদের গনি চৌধুরী, ফারহাত কাদের চৌধুরী ও ডা. খুরশিদ জামিল চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৩ আসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৪ মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, এ এস এম ফজলুল হক, প্রয়াত হুইপ ওয়াহিদুল আলমের মেয়ে ব্যারিস্টার শাকিলা ফারজানা ও জোটের শরিক মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, চট্টগ্রাম-৫ গিয়াস কাদের চৌধুরী ও গোলাম আকবর খন্দকার, চট্টগ্রাম-৬ হুম্মাম কাদের চৌধুরী বা ফারহাত কাদের চৌধুরী ও রোটারিয়ান জসিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ এম মোর্শেদ খান, চট্টগ্রাম-৮ ডা. শাহদাৎ হোসেন, চট্টগ্রাম-৯ আবদুল্লাহ আল নোমান, চট্টগ্রাম-১০ আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১১ এনামুল হক এনাম, গাজী মোহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল ও ইদ্রিস মিয়া, চট্টগ্রাম-১২ সরওয়ার জামাল নিজাম, চট্টগ্রাম-১৩ এলডিপির কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, চট্টগ্রাম-১৪ জামায়াত ছিল। এ ছাড়া বিএনপির অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়ুয়া ও নাজমুল মোস্তফা আমিন, চট্টগ্রাম-১৫ জাফরুল ইসলাম চৌধুরী ও লিয়াকত আলী, চট্টগ্রাম-১৬ মোস্তফা কামাল পাশা, কক্সবাজার-১ সালাহউদ্দিন আহমেদ বা তার সহধর্মিণী হাসিনা আহমেদ, কক্সবাজার-২ জামায়াত ছিল। এ ছাড়া বিএনপির আলমগীর মাহফুজউল্লাহও প্রার্থী। কক্সবাজার-৩ লুত্ফর রহমান কাজল, কক্সবাজার-৪ শাহজাহান চৌধুরী, খাগড়াছড়িতে আবদুল ওয়াদুদ ভূঁইয়া, রাঙামাটিতে দীপেন দেওয়ান ও কর্নেল (অব.) মনীষ দেওয়ান ও শাহ আলম এবং বান্দরবানে সাচিং প্রু জেরি ও ম্যামা চিং। সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন