যশোর ঝিনাইদহ মহাসড়কের চূড়ামনকাটি বাজার এলাকায় বাসের ধাক্কায় উর্মি খাতুন (১৪) নামে এক মাদ্রাসা ছাত্রী নিহত হয়েছে। আজ দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্য হয়।
নিহত উর্মি যশোর সদর উপজেলার বিজয়নগর গ্রামের রবিউল ইসলামের মেয়ে ও ছাতিয়ানতলা মাদ্রাসার ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে চুড়ামনকাটি বাজার এলাকায় রাস্তায় পার হওয়ার সময় রুপসা পরিবহনের একটি বাস তাকে ধাক্কা দেয়। বাসের ধাক্কায় উর্মি তার মাথা ও পায়ে আঘাতপ্রাপ্ত হয়। দুর্ঘটনার পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর ২টা ১০ মিনিটে তিনি মারা যান। এর আগে খবর পেয়ে কোতোয়ালি মডেল থানা, সাজিয়ালী ফাড়ি পুলিশ ও হাইওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে বাসটি জব্দ করে। তবে চালক পালিয়ে যায়।
এদিকে তার মৃত্যুর খবর এলাকায় পৌঁছালে এলাকাবাসী ও সহপাঠীরা যশোর-ঝিনাইদহ রুটে চলাচলকারী সকল রুপসা ও গড়াই পরিবহন অবরোধ করে রাখে।
এ ব্যাপারে সাজিয়ালী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এস আই আব্দুর রউফ জানান, দুর্ঘটনার পর চালক বাসটি ফেলে পালিয়ে যায়। পুলিশ বাসটি জব্দ করেছে ।
তিনি আরো জানান, এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার ও ঘাতক চালকের আটকের দাবিতে এলাকাবাসী ও ছাত্র সমাজ রুপসা ও গড়াই পরিবহনের সকল বাস অবরোধ করে রেখেছিলো। আলোচনার মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে।
যশোর ঝিনাইদহ মহাসড়কের চূড়ামনকাটি বাজার এলাকায় বাসের ধাক্কায় উর্মি খাতুন (১৪) নামে এক মাদ্রাসা ছাত্রী নিহত হয়েছে। আজ দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্য হয়।
নিহত উর্মি যশোর সদর উপজেলার বিজয়নগর গ্রামের রবিউল ইসলামের মেয়ে ও ছাতিয়ানতলা মাদ্রাসার ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে চুড়ামনকাটি বাজার এলাকায় রাস্তায় পার হওয়ার সময় রুপসা পরিবহনের একটি বাস তাকে ধাক্কা দেয়। বাসের ধাক্কায় উর্মি তার মাথা ও পায়ে আঘাতপ্রাপ্ত হয়। দুর্ঘটনার পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর ২টা ১০ মিনিটে তিনি মারা যান। এর আগে খবর পেয়ে কোতোয়ালি মডেল থানা, সাজিয়ালী ফাড়ি পুলিশ ও হাইওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে বাসটি জব্দ করে। তবে চালক পালিয়ে যায়।
এদিকে তার মৃত্যুর খবর এলাকায় পৌঁছালে এলাকাবাসী ও সহপাঠীরা যশোর-ঝিনাইদহ রুটে চলাচলকারী সকল রুপসা ও গড়াই পরিবহন অবরোধ করে রাখে।
এ ব্যাপারে সাজিয়ালী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এস আই আব্দুর রউফ জানান, দুর্ঘটনার পর চালক বাসটি ফেলে পালিয়ে যায়। পুলিশ বাসটি জব্দ করেছে ।
তিনি আরো জানান, এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার ও ঘাতক চালকের আটকের দাবিতে এলাকাবাসী ও ছাত্র সমাজ রুপসা ও গড়াই পরিবহনের সকল বাস অবরোধ করে রেখেছিলো। আলোচনার মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে।