শৈশবের ঈদ সম্পর্কে বাঁধন বলেন, ‘ছোটবেলায় আমার মা খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠতো। আমিও তার সঙ্গে উঠে পড়তাম। মা বারণ করা সত্ত্বেও গোসল করে, নাস্তা খেয়ে অপেক্ষা করতাম, কখন বাবা নামাজ পড়ে আসবে আর আমি সালাম করে সালামি নিবো। সেই সময়ে তো নতুন জামা, নতুন জুতা এমনকি গোসলও করতাম নতুন সাবান দিয়ে। ঈদের জুতা পরে খাটের উপরে হাঁটতাম। আরও কতো কী যে করতাম’
শৈশবের ঈদের স্মৃতিচারণ করার পর বাঁধন বলেন, ‘তবে এখনো ঈদি নিতে খুব পছন্দ করি। এখনো জোর করে ঈদি আদায় করি। একশ’ টাকা, ৫০ টাকা যাই হোক আমাকে দিতেই হবে। তবে এখন সালামি পাওয়ার চেয়ে দিতে হয় অনেক বেশি। আমাদের অনেক বড় পরিবার। এছাড়া ছোটদের সংখ্যা এত বেশি যে আমাকে সালামি পাওয়ার চেয়ে অনেক বেশি দিতে হয়।’ জাগো নিউজ