তানভীর মোকাম্মেল পরিচালিত “রূপসা নদীর বাঁকে” চলচ্চিত্রটি সম্পূর্ণ অকর্তিত বা আনকাট সেন্সর সনদ লাভ করেছে।
“রূপসা নদীর বাঁকে” চলচ্চিত্রটি একজন ত্যাগী বামপন্থী নেতার জীবনী নিয়ে নির্মিত যাঁকে রাজাকাররা ১৯৭১-য়ে হত্যা করেছিল। ছবিটি বাংলাদেশ সরকারের অনুদানপ্রাপ্ত।
রূপসা নদীর বাঁকে চলচ্চিত্রটির প্রিমিয়ার শো অনুষ্ঠিত হবে ১০ই ডিসেম্বর। ১১ই ডিসেম্বর থেকে জনগণের জন্যে চলচ্চিত্রটির প্রদর্শনী শুরু হবে।
২ ঘন্টা ১৭ মিনিট দৈর্ঘ্যরে চলচ্চিত্রটির কাহিনী ও চিত্রনাট্য রচনা করেছেন তানভীর মোকাম্মেল
চিত্রগ্রহণ করেছেন মাহফুজুর রহমান। সম্পাদনায় ছিলেন মহাদেব, শিল্প নির্দেশনা ও প্রধান সহকারী পরিচালক উত্তম গুহ, আবহসঙ্গীতে ছিলেন সৈয়দ সাবাব আলী আরজু, পোষাকে চিত্রলেখা গুহ ও মেক আপে মোহাম্মদ আলী বাবুল। ছবিটির সহকারী পরিচালক ছিলেন রানা মাসুদ, সৈয়দ সাবাব আলী আরজু ও সগীর মোস্তফা।
“রূপসা নদীর বাঁকে” ছবিটিতে অভিনয় করেছেন জাহিদ হোসেন শোভন, খায়রুল আলম সবুজ, নাজিবা বাশার, রামেন্দু মজুমদার, চিত্রলেখা গুহ, ঝুনা চৌধুরী, আফজাল কবির, রাজীব সালেহীন, উত্তম গুহ, মাসুম বাশার, আবদুল্লাহ রানা, বৈশাখী ঘোষ, সংগীতা চৌধুরী, মিলি বাশার, জেবুন্নেসা টুনটুনি, পাভেল ইসলাম, শরীফ হোসেন ইমন, মোহসীন শামীম, ইকবাল আহমেদ, এনায়েত এ মাওলা জিন্নাহ. খন্দকার সোহান, পংকজ মজুমদার, ইব্রাহীম বিদ্যুৎ, শ্যামল বিশ্বাস, আছিরউদ্দীন মিলন, নবকুমার সরকার, জহির বাচ্চু, মৃণাল দত্ত, প্রশান্ত কর্মকার, স্বপন গুহ, শেখ আবুল খায়ের, নাহার কৃপা, অপরূপ রাহী, আজম শেখ, রানা মাসুদ, রেজাউল করিম সিদ্দীক, মেহেদী আল আমীন, শিশু শিল্পী তূর্য, হিয়া, হিমু, পৌর্শিয়া ও অতিথি শিল্পী অ্যান্ড্রু জোন্স।