ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সহ-সভাপতি মনোনীত হয়েছেন কালীগঞ্জের কৃতি সন্তান

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সহ-সভাপতি মনোনীত হয়েছেন ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের কৃতি সন্তান, পরিশ্রমী ও মেধাবী শিক্ষার্থী খন্দকার হাবিব আহসান।

সম্প্রতি ৩০১ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটির অনুমোদন করেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান ।

খন্দকার হাবিব আহসান বর্তমানে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় (টহরাবৎংরঃু ড়ভ খড়হফড়হ) এ আইন বিষয়ে অধ্যায়নরত আছেন। সাবেক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী হিসেবে সুনামের সাথে শিক্ষা জীবন শেষ করে। এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন।

খন্দকার হাবিব আহসান, স্কুল জীবন থেকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। প্রথম যাত্রা শুরু হয়েছিল ছোট বয়স থেকে অত্যান্ত দুরন্ত প্রকৃতির খেলাধুলা ও সামাজিক সকল কর্মকান্ড ও মিছিল মিটিং এ তাহার ছিল সরব অংশগ্রহন।

বিগত ২০২২ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের উপ বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। তিনি করনাকালীন সময় এলাকায় সকল প্রকার সাহায্য সহযোগিতা করে সাধারণ মানুষের পাশে ছিলেন। এছাড়া এলাকা সহ যে কোন দুস্থ-অসহয় মানুষের জন্য তিনি আন্তরিকভাবে কাজ করেন এবং আসহায় ও দুঃস্থ মানুষের বিপদে তিনি পাশে থেকে কাজ করেছেন।

খন্দকার হাবিব আহসান এর বাবা খন্দকার রবিউল ইসলাম পেশায় একজন শিক্ষক। বসবাস কালীগঞ্জ পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের বনানী পাড়া এলাকায়।

খন্দকার হাবিব আহসান তার এই পদ প্রাপ্তির বিষয়ে বলেন, শুরুতে শ্রদ্ধা নিবেদন করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী, মহাবিজয়ের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি।

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের প্রকাশিত পূর্নাঙ্গ কমিটি প্রকাশ হওয়ায়, ধন্যবাদ জানাচ্ছি ইতিহাসের রোল মডেল,স্মার্ট বাংলাদেশ এর রুপকার দেশরত্ম মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে। সেই সাথে ধন্যবাদ জানাই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান ভাইকে-যারা আমাকে ৩০১ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটিতে সহ-সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত করেছেন।

আমি পদের জন্য রাজনীতি কখনও করিনি করবও না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে বুকে ধারন করে কাজ করতে চাই। গরীব অসহায় ছাত্রদের পাশে থেকে এবং অধিকার আদায়ে পাশে ছিলাম থাকব। আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথ ভাবে পালন করার চেষ্টা করব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে ধারণ করে জননেত্রী দেশরত্ম শেখ হাসিনার ভিশন-৪১ বাস্তবায়নে পরিকল্পিত উন্নয়ন-আধুনিক আত্মনির্ভরশীল “স্মার্ট বাংলাদেশ” গড়ার জন্য কাজ করতে চাই। এছাড়াও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে নিজের সর্বোচ্চ মেধা ও যোগ্যতা দিয়ে কাজ করে যাব ।