জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলার যুক্তি উপস্থাপন ফের পিছিয়ে ৫ সেপ্টেম্বর নতুন তারিখ ধার্য করেছে আদালত। অসুস্থতার কারণে কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপারসনকে আদালতে না আনায় এই তারিখ ধার্য করেছেন ঢাকার ৫ নং বিশেষ জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক শেখ নাজনুল আলম। একইসঙ্গে একইদিন পর্যন্ত সাবেক এ প্রধানমন্ত্রীর জামিনের মেয়াদও বৃদ্ধি করা হয়।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী জিয়া উদ্দিন জিয়া জামিনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আজ মঙ্গলবার মামলাটির যুক্তি উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য ছিল। তবে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় পাঁচ বছর সাজা পেয়ে কারাবন্দী খালেদা জিয়া শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় তাকে আদালতে আনা হয়নি বলে কারা কর্তৃপক্ষ কাস্টডি ওয়ারেন্ট পাঠান।
অপরদিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় আইনজীবীরা তার জামিন বৃদ্ধির আবেদন করেন।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে তিন কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে ২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় খালেদা জিয়াসহ চারজনকে আসামি করা হয়।
২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক হারুন-অর-রশীদ খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক বাসুদেব রায়।