রাজধানীতে পশুর হাট এখনও জমে ওঠেনি। বিক্রেতারা বলছেন, অনেকেই হাটে এসে দাম যাচাই-বাছাই করছেন। ঢাকা উত্তর সিটিতে ১০টি ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৫টিসহ মোট ২৫টি হাট বসেছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কোরবানির পশু এখনও আসছে। হাটে বেশিরভাগ গরুই দেশি।
সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় ক্রেতাদের অনেকেই স্থানীয় হাটে গিয়ে দাম সম্পর্কে ধারণা নিচ্ছেন। বিক্রেতারাও গরুর মূল্য চাচ্ছেন বেশি।
রাজধানীর হাটে এবার প্রায় ১৪ লাখ গরু ওঠার সম্ভাবনা আছে। হাটে নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। পাশাপাশি হাটে জাল টাকা শনাক্তের জন্য বসানো হয়েছে বুথ।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা যায়, ডিএসসিসিতে মোট ১৫টি পশুর হাট চূড়ান্ত হয়েছে। এর মধ্যে সাতটি ইজারা ও আটটি খাস বা স্পট ইজারার ভিত্তিতে চূড়ান্ত করা হয়েছে।
ইজারা দেওয়া সাতটি হাট হলো- মেরাদিয়া বাজার সংলগ্ন খালি জায়গা, উত্তর শাজাহানপুর খিলগাঁও রেলগেট বাজারের মৈত্রী সংঘের মাঠ সংলগ্ন খালি জায়গা, জিগাতলার হাজারীবাগ মাঠ সংলগ্ন খালি জায়গা, রহমতগঞ্জ খেলার মাঠ সংলগ্ন খালি জায়গা, কামরাঙ্গীরচর ইসলাম চেয়ারম্যানের বাড়ির মোড় থেকে দক্ষিণ দিকে বুড়িগঙ্গা নদীর বাঁধসংলগ্ন খালি জায়গা, পোস্তগোলা শ্মশানঘাট সংলগ্ন খালি জায়গা ও শ্যামপুর বালুর মাঠ সংলগ্ন খালি জায়গা।