‘সড়কে চাঁদাবাজির সাথে যশোর জেলা পরিবহন সংস্থা শ্রমিক ইউনিয়নের কোন সম্পর্ক নেই’

যশোর জেলা পরিবহন সংস্থা শ্রমিক ইউনিয়নের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যশোর শহরের প্রবেশের ৫টি স্থান থেকে চাঁদাবাজি করা হচ্ছে। ৪ থেকে ৫ বছর ধরে এই চাঁদাবাজি চলে আসছে। যশোর জেলা পরিবহন সংস্থা শ্রমিক ইউনিয়নের নামে এই চাঁদাবাজি করা হচ্ছে। সংগঠনের সাবেক সভাপতি আজিজুল আলম মিন্টু ও তার রাজনৈতিক সহকর্মীরা এই চাঁদাবাজি পরিচালনা করছে। এনিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার করা হয়েছে। ওই সংবাদে আজিজুল আলম মিন্টু তার বক্তব্যে বলেন, সড়কে পরিবহন শ্রমিকদের কল্যাণের স্বার্থে সাহায্য ও সহযোগিতা করা হয়। কিন্তু আজিজুল আলম মিন্টুর এই বক্তব্য সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।

সংগঠনের সভাপতি মামুনুর রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক মোর্তজা হোসেন স্বাক্ষরিত প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, যশোর জেলা পরিবহন সংস্থা শ্রমিক ইউনিয়ন-২২৭ এর যাত্রীসেবা গাড়ির মটর শ্রমিকদের নিজস্ব কল্যাণের অর্থ দিয়ে পরিচালনা করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০১৫ সালের ৩ ডিসেম্বর স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, পৌর-১ শাখার স্মারক নং ৪৬.০০.০০০০.০৬৩.৩১.০০২.১৩-২২৫৪ বলা হয় সহাসড়কে চাঁদা আদায় যেন না করা হয় তার জন্য নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। উক্ত হাইওয়ে মহাসড়কে চাঁদা আদায়ের সাথে যশোর জেলা পরিবহন সংস্থা শ্রমিক ইউনিয়নের কোন সম্পর্ক নেই।