২০২৩ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় শূন্য পাশের প্রতিষ্ঠান ৪২টি। অর্থাৎ এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউই কৃতকার্য হতে পারেনি। কমেছে শতভাগ পাশের প্রতিষ্ঠানও।
প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, শূন্য পাশের প্রতিষ্ঠান গতবছরের তুলনায় কিছুটা কমেছে। গত বছর ৫০টি প্রতিষ্ঠানে কেউই পাশ করতে পারেনি।
রোববার সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে ফলাফলের সারসংক্ষেপ হস্তান্তর করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এসময় শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, শিক্ষাসচিব, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিবসহ বিভিন্ন বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরে বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা স্ব-স্ব বোর্ডের ফলাফলের সারসংক্ষেপ তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে।
২০২২ সালের তুলনায় এবছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বেড়েছে ৪২টি। এবছর মোট ৯ হাজার ১৮৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরা এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেয়। তারা দেশের মোট ২ হাজার ৬৫৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা দেয়।
এ বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে গড় পাশের হার ৭৮ দশমিক ৬৪। এর মধ্যে সাধারণ ৯ শিক্ষা বোর্ডের গড় পাশের ৭৫ দশমিক ৯০। সাধারণ এই শিক্ষা বোর্ডগুলোর মধ্যে পাশের হারে সবচেয়ে এগিয়ে বরিশাল শিক্ষা বোর্ড। এ বোর্ডের শতকরা ৮০ দশমিক ৬৫ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে।