সাহিত্যের কাগজ পলাশ’র ঈদ সংখ্যা এখন বাজারে

চার রঙে প্রকাশিত হয়েছে শিল্প সাহিত্য ও সংষ্কৃতির কাগজ “পলাশ”। অনেক গুণীজনের লেখায় পূর্ণ হয়েছে এবারের “পলাশ” ঈদ সংখ্যা। এই সংখ্যাটির প্রচ্ছদ করেছেন বাংলাদেশের অন্যতম নন্দিত প্রচ্ছদ শিল্পী উত্তম সেন।পলাশ সব সময়ই তরুণদেরকে উৎসাহিত করতে তাদের প্রাধান্য দিয়ে থাকে।

ঈদ এর ছুটিতে অনেকেই ঘুরতে যান দেশের বাইরে। তাই নেপাল ভ্রমণ নিয়ে লিখেছেন পলাশের শিল্পচিন্তক শফিকুল ইসলাম। সিমলা, রোথাং রেখা ও কাশ্মিরের পথে অন্য আরেকটি ভ্রমণ, পৃথিবীর ভূস্বর্গ হিসেবে খ্যাত কাশ্মীর, সিমলার সৌন্দর্য নিয়ে লিখেছেন’ – কবি, শিক্ষক ও পলাশের উপদেষ্টা সম্পাদক স্বিগ্ধা বাউল।

নরসিংদীর রত্নভূমিতে অনেক গুণীজনের জন্ম হয়েছে, তাদের মধ্য যারা জাতীয় পদকে ভূষিত হয়েছেন এরকম দশ জনকে নিয়ে লিখেছেন ড. মো. মোয়াজ্জেম হোসেন -” জাতীয় পদকে ভূষিত নরসিংদীর গুণীজন শিরোনামে।
সিনেমার কবি এবং কবিতার সিনেমা নিয়ে লিখেছেন- আদিত্য আনাম,ছোট গল্প লিখেছেন কথা সাহিত্যিক দীলতাজ রহমান, আনিকা চৌধুরী প্রিয়ন্তি,নুরে আলম সিদ্দিকী।মুক্তগদ্য লিখেছেন মধ্য আশির দশকের অন্যতম প্রধান কবি ও অভিনেতা রিফাত চৌধুরী।

বীর সিংহ গ্রামের ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কে নিয়ে একটি মুক্তগদ্য লিখেছেন আয়তিলতা।আশির দশকের অন্যতম প্রধান কবি বদরুল হায়দার কে নিয়ে একটি আলোচনা মূলক লেখা লিখেছেন তরুণ কবি বঙ্গ রাখাল, বাউল তত্ত্ব নিয়ে লিখেছেন তারুণ্যের কবি এমরানুর রেজা।রাজনীতির পাণ্ডিত্বের অধিকারী সাংগঠনিক প্রিয়নেতা ডাঃ আনোয়ারুল আশরাফ খাঁন দিলীপ ( এম পি) কে নিয়ে নান্দনিক একটি ফিচার লিখেছেন শাহ্ বোরহান মেহেদী। যিনি বাস্তব বাংলাদেশের জন্মদাতা, ইতিহাসের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিবেদিত একগুচ্ছ কবিতা লিখেছেন কবি আরিফ মঈনুদ্দীন। এছাড়াও আরও অনেক কবির কবিতা রয়েছে ” পলাশ” সমৃদ্ধ এই সংখ্যাটিতে।”আমাদের নরসিংদী জেলা” শিরোনামে একটি দীর্ঘ বর্ণিল কবিতা লিখেছেন নরসিংদীর আঞ্চলিক ভাষার কবি মহসিন খোন্দকার।

” পলাশ ” এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক আল মুজাহিদ হোসেন তুষারের পরামর্শে এ সংখ্যায় কুইজ বিজয়ীর জন্য রয়েছে একটি আর্কষনীয় রঙিন টেলিবিশন।