দেশব্যাপী মরণঘাতী করোনা ভাইরাসের আগ্রসন এরই মধ্যে কৃষকের কষ্টার্জিত ফসল পেঁকেছে মাঠেরপর মাঠ। অপেক্ষা শুধু কাঁটাবাঁধা আর মাড়াইয়ের কাজ। সম্প্রতি দেশের এই মহামারিতে দেখা দিয়েছে ধানকাটা শ্রমিক (কৃষেণ) সংঙ্কট। যথা সময়ে ফসল ঘরে ওঠা নিয়ে চরম ভাবে সংঙ্কিত চাষি গৃহস্থরা।
পরিস্থিতি বিবেচনায় যশোর সদর উপজেলার রূপদিয়া অঞ্চলে কৃষকের পাঁকা ধান কাটতে কোমর বেধে মাঠে নেমেছে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের একদল নেতাকর্মি।
বৃহস্প্রতিবার (২৩ এপ্রিল) সকালে যশোর সদর উপজেলা নরেন্দ্রপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের ১৫ সদস্যের একটি টিম জিরাট গ্রামের ফরুক মুন্সীর জমির ধান কেটে দেয়।
নরেন্দ্রপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ শাহীন আলম বলেন, মহামারী করোনা ভাইরাসের বর্তমান পরিস্থিতির কারণে কৃষকের ধান পাঁকা শর্তেও তা কেটে ঘরে ওঠানোর শ্রমিক পাচ্ছেনা। স্থানীয় ভাবে বিষয়টি আমাদের নজরে আসে। এছাড়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নির্দেশনা ছিল কৃষকের পাশে দাঁড়ানোর। সে অনুযায়ী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মর্তুজা, ইমরান হোসেন, আরমান হোসেন, প্রান্ত, তৌফিক আহম্মেদ, আব্দুর রহিম, মুন্না, অভি সোহাগ সাহা, প্রচার সম্পাদক মহিউদ্দিন সানি সহ ছাত্রলীগের ১৫ জন নেতাকর্মী গিয়ে কৃষকের ধান কেটে দেই।