বসত-বাড়িতে পর্যটন সেবা চালু করেছে মালদ্বীপ সরকার

গত শনিবার ধিগগারুতে অনুষ্ঠিত একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে পর্যটনমন্ত্রী ডঃ আবদুল্লাহ মৌসুম একটি সরকারি নিবন্ধন পত্র প্রদান করেন মুরিথি বাড়ির মালিককে।

মালদ্বীপ লোকালয়ের বসতিতে পর্যটন সেবাগুলো দেওয়ার জন্য নিবন্ধিত প্রথম বাড়িটি হল এম এ ধিগগারুর মুরিথি নামের একটি বাড়ি।

শনিবার ধিগগারুতে অনুষ্ঠিত একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে, পর্যটন মন্ত্রী ড. আবদুল্লাহ মৌসুম মুরিথি বাড়ির মালিকদের তাদের বাড়িতে থাকার জন্য বরাদ্দকৃত তিনটি কক্ষের জন্য একটি নিবন্ধন পত্র প্রদান করেন।

একজন আমেরিকান দম্পতি এবং মালদ্বীপে জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিনিধি, ক্যাথরিন হাসওয়েল, বাড়িতে থাকা প্রথম অতিথি ছিলেন।

সেই অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে ড. মৌসুম বলেন, প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সোলিহের প্রচেষ্টার ফলে ধীগগারুতে বসতিস্থলে পর্যটনদের সেবার প্রচলন প্রসারিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ফেনাকার ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ সাঈদ, মাতাতোর সভাপতি আব্দুল্লাহ সুউদ, গেস্টহাউস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আব্দুল্লাহ নাশিদ এবং পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সকল ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

যদিও মালদ্বীপে বসতবাড়ির সেবা দেওয়ার ধারণার প্রবর্তন নিয়ে মালদ্বীপ সম্প্রদায়ের উদ্বেগ নিয়ে ধীগগারু কাউন্সিল বলেছে যে দ্বীপটির একটি ছোট জমি রয়েছে যেটাতে বসতির পর্যটন ব্যবসা সফল হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়।

প্রোগ্রামটি যাতে ভালভাবে পরিচালিত হয় তা নিশ্চিত করতে কাউন্সিল সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে এক সাথে কাজ করবে বলে আসা প্রকাশ করেন। উনি আরও বলেছেন যে হোমস্টে পর্যটক ব্যাবসা নিয়ে মানুষের অভয়ারণ্যে ধারণাটি সামাজিক সমস্যা সৃষ্টি করার সম্ভাবনা খুবই কম।