বিশ্ববাসীর নজর এখন রাশিয়া ও ইউক্রেনের ওপর। তবে চলমান সামরিক উত্তেজনা ঘিরে যুক্তরাষ্ট্র যেভাবে ইউক্রেনের হয়ে মাঠে নেমেছে, তাতে এই যুদ্ধ হবে কি হবে না, তা নির্ভর করছে শীর্ষ পরাশক্তির দুই দেশের প্রেসিডেন্টের ওপর।
পাল্টাপাল্টি হুমকি ও পদক্ষেপে কাটছে একেকটি দিন; বাড়ছে উত্তেজনা ও অনিশ্চয়তা। উভয় পক্ষের সামরিক তৎপরতা বৃদ্ধি, মুহুর্মুহু মহড়া আর শক্তিমত্তা প্রদর্শনে যুদ্ধের দামামা আরও তীব্র হচ্ছে।
চরম উৎকণ্ঠার এই পরিস্থিতিতে সংঘাত এড়ানোর প্রচেষ্টা হিসেবে গতকাল ফোনে কথা বলেছেন প্রেসিডেন্ট ভদ্মাদিমির পুতিন ও জো বাইডেন।
হোয়াইট হাউস থেকে জানানো হয়েছে, পুতিনের সঙ্গে তাদের প্রেসিডেন্টের এক ঘণ্টা দুই মিনিট কথা হয়েছে। এ সময় বাইডেন ফের পুতিনকে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ইউক্রেনে আগ্রাসন চালালে ‘তাৎক্ষণিক ও বিপর্যয়কর’ পরিণতি ভোগ করতে হবে রাশিয়াকে। গতকাল রাত ১টায় এ খবর লেখা পর্যন্ত ফোনালাপের বিষয়ে কিছু জানায়নি ক্রেমলিন।
এদিন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁও পুতিনের সঙ্গে ফোনে ১৫ মিনিট কথা বলে সংকটের কূটনৈতিক সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। তবে তাদের আলোচনার বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হয়নি। সূত্র : বিবিসি, সিএনএন, এনডিটিভি ও রয়টার্স