কালীগঞ্জ বারপাখিয়া দাখিল মাদ্রাসার দূর্নীতির বিরুদ্ধে দুই সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার বারপাখিয়া দাখিল মাদ্রাসার সহকারী সুপারসহ সহকারী শিক্ষক পদে অবৈধভাবে শিক্ষক নিয়োগের বিস্তর অভিযোগের ভিত্তিতে ঝিনাইদহ জেলা শিক্ষা অফিস ১৫ সেপ্টেম্বর দুই সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করে।এরা হলেন জেলা শিক্ষা অফিসের সহকারী ইন্সপেক্টর মোঃ মোজাফফর হোসেন পলাশ ও সহকারী পরিদর্শক মফিজুর রহমান।

উল্লেখ্য,বারপাখিয়া মাদ্রাসার সহ-সুপার মোহাম্মদ হাফিজুর রহমানকে বিগত ২০১৯ সালে নিয়োগ দেন এবং তার নিয়োগপত্র ব্যাকডেটে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে দেখান প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সুপার আবুল কালাম আজাদ। তিনি ২০১৫ সালের ২০ সেপ্টেম্বর ওই একই পদে নিয়োগ দেন মোহাম্মদ রুহুল আমিনকে।

২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে গঠিত নিয়োগ বোর্ডের আদলে বর্তমান সহ-সুপারসহ আরো ৩ সহকারী শিক্ষককে নিয়োগ দেখানোর অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সুপার আবুল কালাম আজাদ।তদন্ত কমিটির প্রধান জেলা শিক্ষা অফিসের সহকারী ইন্সপেক্টর মোঃ মোজাফফর হোসেন পলাশ জানান,বারপাখিয়া দাখিল মাদ্রাসার বিরুদ্ধে যে সব অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ উঠেছে তার সত্যতা নিরুপনের জন্য জেলা শিক্ষা অফিসারের নির্দেশনায় গঠিত তদন্ত কমিটি আগামী সপ্তাহ থেকে কাজ শুরু করবে।আশাকরি তদন্তে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের সত্য মিথ্যা বের হয়ে আসবে।অবৈধ নিয়োগের সত্যতা পেলে অভিযুক্ত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।