করোনা কালীন সময়ে স্বাস্থ্য সহকারীদের টাকা আত্মসাৎ দ্বিতীয় দফা তদন্ত

আবারো দায়সারা তদন্ত সারলেন খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দফতরের গঠিত তদন্ত কমিটি। সংশ্লিষ্ট অনেককেই তদন্ত কমিটির সামনে হাজির করা হয়নি। তদন্তের বিষয়ে জানানো হয়নি স্বাস্থ্য সহকারীসহ অনেকের। অভিযুক্তকে স্ব পদে বহার রেখে এবং অভিযুক্ত দফতরে মাঠ কর্মীদের ডেকে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করায় ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্ত নিয়ে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। অভিযুক্ত যশোর সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মীর আবু মাউদ মঙ্গলবার নিজের পচ্ছেন্দের লোকগুলো হাজির করেন তদন্ত কমিটির সামনে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, করোনাকালীন সময়ে স্বাস্থ্য সহকারীদের টাকা আত্মসৎসহ অনিয়ম-দুর্নীতির ঘটনায় দু’দফা তদন্ত শেষ হয়েছে। মঙ্গলবার বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দফতরের গঠিত তদন্ত কমিটি যশোর আসেন। এদিন তারা অভিযুক্ত ডা. মীর আবু মাউদের তদন্ত শুরু করেন। কিন্তু তদন্তে স্বাস্থ্য সহকারীসহ সাংবাদিক হাজির করার জন্য বলা হয় অভিযুক্ত ডা. মীর আবু মাউদকে। কিন্তু তিনি নিজের পচ্ছন্দের স্বাস্থ্য সহকারীদেরকে হাজির করেন। অনেক গণমাধ্যম কর্মীকে বিষয়টি জানানো হয়নি। যে কারণে সঠিক তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। শুধু তাই নয়,
তদন্ত কমিটির প্রধান মাগুরা জেলা সিভিল সার্জন ডা. শহীদুল্লাহ দেওয়ান বলেন, আমি তদন্ত করেছি। অনেকের ই-মেইলে চিঠি দেওয়া হয়েছে। প্রেসক্লাবেও গিয়েছিলাম। সেখানে সভাপতি-সম্পাদকের সাথে কথা বলেছি।
খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক মঞ্জুর মোরশেদ বলেন, আমি বিষয়টি শুনলাম। আমি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেব।