ড. ইউনূসের কঠোর সমালোচনায় অর্থমন্ত্রী

নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যান না করায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে চাপ এসেছিল বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বলেন, ‘ড. ইউনূসের কারণে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র আমাদের কোটামুক্ত জিএসপি সুবিধা বন্ধ রেখেছে। তবে এর পরও বাংলাদেশ এগিয়ে গিয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংকও ভালো আছে।’

বৃহস্পতিবার সচিবালয়ের অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত গ্রামীণ ব্যাংকের শেয়ারের ডিভিডেন্ড প্রদান অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি ২০ দিনের মধ্যে নির্বাচনকালীন সরকার ও ২৭ ডিসেম্বর ভোট হতে পারে বলে বুধবার একটি অনুষ্ঠানে যে মন্তব্য করেছেন, সেটি অনুমান থেকে করা বলে জানিয়েছেন। পাশাপাশি যুক্তফ্রন্টের দাবিদাওয়া যুক্তিযুক্ত নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

গ্রামীণ ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাংকটির ২০১৭ সালের লভ্যাংশ ছয় কোটি ২৪ লাখ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া উপলক্ষে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ডিভিডেন্ড হস্তান্তর করেন গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাবুল সাহা। অনুষ্ঠানে ড. ইউনূস প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আইন অনুযায়ী ৬০ বছর বয়সে ইউনূস সাহেবের অবসরে যাওয়ার কথা।