মণিরামপুরের মেঘনা বেকারির মালিক মশিউরের বাড়িতে ডাকাতি মামলায় নয় জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ। ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে না পাওয়ায় দুইজনের অব্যহতির আবেদন করা হয়েছে চার্জশিটে। মামলার তদন্ত শেষে আদালতে এ চার্জশিট জমা দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিদর্শক রুপন কুমার সরকার।
অভিযুক্ত আসামিরা হলো, মাদারীপুর সদর উপজেলার মোস্তফাপুর আমবাড়ি গ্রামের লিটন হাওলাদার ওরফে লিটন বেপারি ওরফে আলম হাওলার, পাহুল্লা গ্রামের মিন্টু বেপারি ওরফে মন্টু, বলসা গ্রামের কবির ওরফে হুমায়ুন নকতি, কালকিনীর চর দৌলতখাঁনের স্বপন ওরফে খবির ওরফে কবির, যশোর কেশবপুরের বড়েঙ্গা গ্রামের নুর ইসলাম, সদর উপজেলার কৃষ্ণবাটি গ্রামের জাকির হোসেন, রাজবাড়ি ব্রাক্ষ্মনদিয়া গ্রামের আনোয়ার, যশোর শহরের আশ্রম রোডের সবুজ ও খুলনা সোনাডাঙ্গার অসিম কর্মকার।
মামলার অভিযোগে জানা গেছে, ২০২২ সালের ২৬ নভেম্বর রাতে খাওয়া-দাওয়া করে সকলে ঘুমিয়ে পড়েন মশিউর। গভীর রাতে একদল ডাকাত বাড়িতে হানা দিয়ে অস্ত্রের মুখে সকলকে জিম্মি করে নগদ টাকা, গহনা, মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। পরদিন মশিউর রহমান বাদী হয়ে অপিরিচিত ব্যক্তিদের আসামি করে মণিরামপুর থানায় একটি মামলা করেন।
মামলার তদন্তকালে পুলিশ ডাকাতার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক ও তাদের স্বীকারোক্তিতে ডাকাতি করা মালামাল উদ্ধার করে। ডাকাতির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ না পাওয়ায় আটক তৌহিদুর রহমান ও শেখ হামিদুর রহমানের অব্যতির আবেদন করা হয়।
