চৌগাছায় ১৯১ কোটি ও ঝিকরগাছায় ১২০ কোটি টাকার বিদ্যুতের উন্নয়ন

বর্তমান সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদে অর্থ্যাৎ ২০১৪ হতে যশোরের চৌগাছা উপজেলায় প্রায় ১৯১ কোটি টাকা এবং ঝিকরগাছায় প্রায় ১২০ কোটি টাকার বিদ্যুতের নতুন লাইন নির্মাণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

বৃহস্পতিবার বিকেলে দশম জাতীয় সংসদের ২৩তম অধিবেশনে যশোর-২ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম মনিরের তারকা চিহ্নিত প্রশ্নে মৌখিক প্রশ্নত্তর পর্বে প্রতিমন্ত্রী এ তথ্য জানান।

প্রশ্নে মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদমন্ত্রী মহোদয় অনুগ্রহ করিয়া বলিবেন কি, বর্তমান সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসিবার পর যশোর জেলার চৌগাছা এবং ঝিকরগাছা উপজেলায় কত কিলোমিটার নতুন লাইন সংযোগ দেওয়া হইয়াছে; এবং টাকার পরিমান কত; চলমান কোনো প্রকল্প আছে কিনা; উপজেলা ওয়ারি হিসাব কি?

উত্তরে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ‘বর্তমান সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদে অর্থ্যাৎ ২০১৪ হতে এ পর্যন্ত যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর অন্তর্ভূক্ত যশোর জেলার চৌগাছা উপজেলায় ৭৩২ কিলোমিটার নতুন লাইন নির্মাণ করা হয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ১৯০ কোটি ৩২ লাখ টাকা। চৌগাছা উপজেলায় বর্তমানে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডেও ৪টি প্রকল্প চলমান রয়েছে এবং বর্তমান সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদে এ পর্যন্ত ঝিকরগাছা উপজেলায় ৪৬০ কিলোমিটার নতুন লাইন নির্মাণ করা হয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ১১৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এ উপজেলাতেও বর্তমানে ৪টি প্রকল্প চলমান রয়েছে।চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে গণফোরাম সভাপতি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন ও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী বৈঠক করেছেন। বৃহস্পতিবার রাত ৮ টার দিকে ড. কামাল হোসেনের বেইলি রোডের বাসায় এ বৈঠক অনুষ্টিত হয়। বৈঠকে কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে ছিলেন তার দল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান বীর প্রতীক ও সাংগঠনিক সম্পাদক সফিকুল ইসলাম দেলোয়ার। অন্যদিকে ড. কামালের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু, নির্বাহী সভাপতি এডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য জগলুল হায়দার আফ্রিক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ অ ম শফিক উল্লাহ। বৈঠকের আগে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান বীর প্রতীক বলেন, ড. কামাল হোসেনের আমন্ত্রণে দলের সভাপতিসহ আমরা তার বাসায় এসেছি।