জামাকাপড়ে এলার্জি তাই পরি না: রাখি (ভিডিও)

রাখি সাওয়ান্ত, বলিউডের বিতর্কিত এক অভিনেত্রী। নানা কর্মকাণ্ড দিয়ে বির্তকের সৃষ্টিই যেন তার কাজ। বলা যায়, বিতর্ক আর রাখি সাওয়ান্ত যেন একে অন্যের পরিপূরক।

কিছুদিন আগে বিতর্কিত পোশাক পরে ছপ্পন ছুরি গানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সমালোচনার জন্ম দেন বলিউডের এ ড্রামা কুইন। এবার টপলেস হয়ে পোস্ট করা এক ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঝড় তুলেছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা সেই ভিডিওতে দেখা যায়, খাটে শুধুমাত্র একটি চাদর গায়ে জড়িয়ে শুয়ে রীতেশকে গান গেয়ে ডাকছেন রাখী। কখনও গাইছেন ‘চিঠি না কোই সন্দেশ’ কখনও ‘যব তুম চাহো’ আবার কখনও ‘দিল উসে দো জো জান দে দে’ গাইছেন। আর এই ভিডিও প্রকাশ করার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়।

দর্শক ও সমালোচকদের প্রশ্ন কী করছেন রাখী? জবাবটি রাখী সাওয়ান্ত বেশ কড়াভাবেই দিয়েছেন। রাখীর জবাব- ‘এত বাড়াবাড়ি করার কি আছে? আমি জানি আমি কী করেছি! আমার কোনও সমস্যা নেই, আমার স্বামীরও নেই, আমার স্বীকার করতে দ্বিধা নেই যে জামাকাপড় পরলে আমার অ্যালার্জি হয়।

‘ তিনি আরও বলেন, ‘আমার শ্বশুর-শাশুড়ি যথেষ্ট প্রগতিশীল, তারাও আমার চলাফেরায় কোনও আপত্তি করেন না।’শুধু জিপিএ-৫ পেলে তাকে দিয়ে পৃথিবীর কিছু হবে না: জাফর ইকবাল
বাংলা
‘শুধু স্কুলের বই পড়ে জিপিএ-৫ পেলে তাকে দিয়ে পৃথিবীর কিছু হবে না। তাই পাঠ্যবই পড়ার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের আরো অনেক কিছুই করতে হবে। তাদেরকে বেশি বেশি সাহিত্য, বিজ্ঞানভিত্তিক বইও পড়তে হবে। ছবি আঁকতে হবে। গান লিখতে হবে।’

সোমবার দুপুরে নেত্রকোনার কেন্দুয়া কুতুবপুর গ্রামে নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ প্রতিষ্ঠিত শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ ড. মোহাম্মদ জাফর ইকবাল এসব কথা বলেছেন।

শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ প্রাঙ্গণে হুমায়ূন আহমেদের ৭১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. মোহাম্মদ জাফর ইকবাল উদাহারণ টেনে আরও বলেন, হুমায়ূন আহমেদ খুব ছোটবেলা থেকেই বইপড়া শুরু করেন। যে কারণে তিনি একজন ভালো ছাত্র হতে পেরেছিলেন। তিনি শুধু একজন মেধাবী ছাত্রই ছিলেন না। তিনি একজন জাদুকরী লেখকও ছিলেন। উপন্যাস-নাটক লিখেছেন। গান লিখেছেন। কবিতা লিখেছেন। তিনি খুব সুন্দর ছবিও আঁকতে পারতেন। একজন ভালো ছাত্রকে সবকিছুই পারতে হয়।

সভায় শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠের পরিচালনা কমিটির সভাপতি হুমায়ূনপত্মী মেহের আফরোজ শাওনের সভাপতিত্বে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন নেত্রকোনা-৩ আসনের এমপি অসীম কুমার উকিল।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মেহের আফরোজ শাওনের পিতা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী, হুমায়ূন আহমেদের বোন সুফিয়া হায়দার, অন্য প্রকাশের স্বত্ত্বাধিকারী মাজহারুল ইসলামের স্ত্রী তানজিলা রহমান, কেন্দুয়া পৌরসভার মেয়র আসাদুল হক ভূইয়া, কেন্দুয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল কাদির ভূইয়া ও শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠের সহকারি প্রধান শিক্ষক শরীফ আনিস আহমেদ প্রমুখ।

পরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন এসআই টুটুল, সেলিম খান, বাউল সুনীল কর্মকার, দিল বাহার খান, প্রদীপ পন্ডিতসহ স্থানীয় শিল্পীরা।

ভিডিওটি দেখুন এখানে