বেনাপোলে আনছার প্রত্যাহার মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ এর নিন্দার ঝড়

বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোষ্ট থেকে আনছার বাহিনী প্রত্যাহার হয়েছে শিরোনামে কয়েকটি পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। যা মিথ্যা বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রনিদিত ও কাল্পনিক কাহিনী। বেনাপোল স্থল বন্দরে গত এক মাস যাবৎ এপিবিএন পুলিশ আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে নিয়োজিত। তার সহযোগিতায় রয়েছে পিমা নামে একটি বেসরকারী সিকিউরিটি কোম্পানি। এধরনের মিথ্যা সংবাদ প্রকাশে কিছু আনছার সদস্য নিন্দা ও ঘৃনা প্রকাশ করেছেন।

১০ এপ্রিল কয়েকটি অনলাইন ফেসবুক জুড়ে এ ধরনের কাল্পনিক মনগড়া সংবাদ প্রকাশ হওয়ায় সংবাদকর্মীদের সংবাদ এর বিশ্বস্থতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সচেতন মহল। বেনাপোল স্থল বন্দর জুড়ে রয়েছে নিরাপত্তা কর্মীর স্বল্পতা। যার পরিপ্রেক্ষিতে বন্দরের সুযোগ বুঝে চোরেরা চুরি করে ও থাকে মাঝে মধ্যে। এনিয়ে যখন আনসার কর্তৃপক্ষ আন্তর্জাতিক চেকপোষ্টে যেহেতু এপিবিএন নামে পুলিশ এর একটি বাহিনী ডিউটি করে সেহেতু আনছার সদস্যদের কিছু অংশ সেখানে রাখার প্রয়োজনীতা মনে না করে সরিয়ে এনে বন্দরে ডিউটি করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছিলেন ঠিক সেই মুহুর্তে গত এক মাস পুর্বে দুই বাহিনীর সদস্যরা শৃঙ্খলা নিয়ে বাক বিতন্ডা হয়। এর কয়েকদিন পরে গুটি কয়েক সদস্যকে আনছার এর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বন্দরের বিভিন্ন আমদানি পণ্যের শেডে ডিউটি করার দায়িত্ব দেয়।

হঠাৎ আকস্মিক ভাবে ১০ এপ্রিল মনগড়া বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করেছে কিছু ইচড়ে পাকা সংবাদকর্মী। এতে করে ওই সংবাদকর্মীদের উপর ঈষাম্বিত হয়েছে প্রকৃত সংবাদ পাঠক। রেজওয়ান নামে একজন সংবাদ পাঠক বলেন প্রায় এক মাস যাবৎ আন্তর্জাতিক যাত্রী টার্মিনালে কোন আনছার সদস্যদের দেখা যায় না। বন্দরে নিরাপত্তার জন্য লোক স্বল্পতার জন্য সেখান তাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আর তা ছাড়া সামন্য বন্দরের মধ্যে প্রবেশের জন্য দুইটি গেটে তিনটি বাহিনীর ও প্রয়োজন হয় না। এত বাহিনী দিয়ে ডিউটি করা মানে অর্থ অপচয়। এখনও দুটি বাহিনী রয়েছে নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট। এসব কাল্পনিক সংবাদ প্রকাশ করলে পাঠক সমাজ মুখ ফিরিয়ে নিবে ওই সব সংবাদপত্র থেকে।